
দোয়া


রমজান মাসে ৪০ বছরের গুনাহ মাফের দোয়া
অর্থ: হে আল্লাহ্! হে রমযান মাসের প্রভু! যে মাসে তুমি পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ করেছ এবং এ মাসে তুমি তোমার বান্দাদের ওপর রোজা ফরজ করেছ। হে আল্লাহ্! হযরত মুহাম্মাদ (সা.) ও তাঁর বংশধরদের ওপর সালাম ও দরূদ প্রেরণ কর। এ বছর এবং প্রতি বছর তোমার পবিত্র ঘর কাবায় হজ্ব করার তৌফিক দান করো। আমার সকল বড় পাপ ক্ষমা করে দাও। কেননা, তুমি ছাড়া আর কেউই পাপ ক্ষমা করতে পারে না। হে দয়ালু ও সর্বজ্ঞানী!
বিপদের সময় যে দোয়াটি পাঠ করলে স্বয়ং আল্লাহ তায়া’লা সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন
বিপদে পড়েননি এমন মানুষ খুজে পাওয়া ভার। সবাই কম-বেশি বিপদে পড়েছেন। কেউ একবার আর কেউ বহুবার। কিন্তু কখনো কি বিপদে পড়লে কোন দোয়া পড়েছেন? হয়তো বলবেন, বিপদের সময় দোয়া পড়ার কথা মনেই থাকে না।
একটি দোয়া পাঠ করলেই ভীষন বিপদ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। স্বয়ং আল্লাহ তা’য়ালা সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। মূল্যবান সেই দোয়াটি এবার আমরা জনবো।
দোয়াটি হলো-
‘আল্লাহুম্মাস তুর আওরাতীনা ওয়া আমীন রাওয়াতীনা’।
প্রখ্যাত সাহাবী হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) বর্ননা করেন, খন্দকের যুদ্ধের সময় আমরা আল্লাহর রাসুল (সাঃ) এর নিকট আরয করলাম, ইয়া রাসুলুল্লাহ (সাঃ)! এ নাযুক মুহুর্তের জন্য কি কোন দোয়া আছে? আতংকের আতিশায্যে আমাদের হৃদপিন্ড যেন কন্ঠনালী পর্যন্ত
পবিত্র রমজান মাসে হলো ত্যাগের মাস। অর্থ্যাত এ মাসে সকল খারাপ কাজ থেকে নিজেকে দূরে রাখা যায়। এই মাসটি ক্ষমা পাওয়ার মাস, এই মাসটি অশেষ সওয়াব হাসিলের মাস। এই মাসেই পবিত্র কোরআন নাজিল হয়েছে। এই মাসেই এমন রাত আছে যে রাত হাজার মাসের চেয়েও উত্তম। ফলে মুসলিম উম্মাহর জন্য এই মাসের গুরুত্ব বলে শেষ করা যাবে না।
যে ব্যক্তি রমযানের প্রতিটি রাতে নিম্নোক্ত দোয়া পড়বে তার চল্লিশ বছরের গুনাহ মাফ করা হবে :
اَللَّهُمَّ رَبَّ شَهْرِ رَمَضَانَ الَّذِيْ أَنْزَلْتَ فِيْهِ الْقُرْآنَ و اقْتَرَضْتَ عَلَى عِبَادِكَ فِيْهِ الصِّيَامَ صَلِّ عَلَى مُحَمَّدٍ وَ آلِ مُحَمَّدٍ وَ ارْزُقْنِيْ حَجَّ بَيْتِكَ الْحَرَامِ فِيْ عَامِيْ هَذَا وَ فِيْ كُلِّ عَامٍ وَ اغْفِرْلِيْ تِلْكَ الذُّنُوْبَ الْعِظَامَ فَإِنَّهُ لَا يَغْفِرُهَا غَيْرُكَ يَا رَحْمَانُ يَا عَلَّامُ
অর্থ: হে আল্লাহ্! হে রমযান মাসের প্রভু! যে মাসে তুমি পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ করেছ এবং এ মাসে তুমি তোমার বান্দাদের ওপর রোজা ফরজ করেছ। হে আল্লাহ্! হযরত মুহাম্মাদ (সা.) ও তাঁর বংশধরদের ওপর সালাম ও দরূদ প্রেরণ কর। এ বছর এবং প্রতি বছর তোমার পবিত্র ঘর কাবায় হজ্ব করার তৌফিক দান করো। আমার সকল বড় পাপ ক্ষমা করে দাও। কেননা, তুমি ছাড়া আর কেউই পাপ ক্ষমা করতে পারে না। হে দয়ালু ও সর্বজ্ঞানী!
বিপদের সময় যে দোয়াটি পাঠ করলে স্বয়ং আল্লাহ তায়া’লা সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন
বিপদে পড়েননি এমন মানুষ খুজে পাওয়া ভার। সবাই কম-বেশি বিপদে পড়েছেন। কেউ একবার আর কেউ বহুবার। কিন্তু কখনো কি বিপদে পড়লে কোন দোয়া পড়েছেন? হয়তো বলবেন, বিপদের সময় দোয়া পড়ার কথা মনেই থাকে না।
একটি দোয়া পাঠ করলেই ভীষন বিপদ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। স্বয়ং আল্লাহ তা’য়ালা সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। মূল্যবান সেই দোয়াটি এবার আমরা জনবো।
দোয়াটি হলো-
‘আল্লাহুম্মাস তুর আওরাতীনা ওয়া আমীন রাওয়াতীনা’।
প্রখ্যাত সাহাবী হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) বর্ননা করেন, খন্দকের যুদ্ধের সময় আমরা আল্লাহর রাসুল (সাঃ) এর নিকট আরয করলাম, ইয়া রাসুলুল্লাহ (সাঃ)! এ নাযুক মুহুর্তের জন্য কি কোন দোয়া আছে? আতংকের আতিশায্যে আমাদের হৃদপিন্ড যেন কন্ঠনালী পর্যন্ত